বিশেষ প্রতিনিধি।। সম্প্রতি যশোর ও বাঘারপাড়ায় সংঘটিত হওয়ায় কয়েকটি ডাকাতির ঘটনায় জড়িত সংঘবদ্ধ ডাকাত দলের সক্রিয় ১০ সদস্য-কে আটক করেছে ডিবি পুলিশ।
জেলা পুলিশ সুপার প্রলয় কুমার জোয়ারদার, বিপিএম (বার),পিপিএম এর দিক-র্নিদেশনায় ওসি,ডিবি রুপন কুমার সরকার,পিপিএম এর তত্ত্বাবধানে যশোর জেলার আইন-শৃংখলা উন্নয়ন,চুরি/ডাকাতি রোধে জেলা গোয়েন্দা শাখার টিম প্রতিনিয়ত অভিযান পরিচলনা করে যাচ্ছে।
তারই ধারাবাহিকতায় বাঘারপাড়া,যশোর কোতয়ালী, অভয়নগর,মনিরামপুর এলাকায় একাধিক ডাকাতি সংঘটনের ঘটনায় মাঠে নামে ডিবির একাধিক টিম। বাঘারপাড়ার করিমপুরে জনৈক আরাফাত,পিতা-শহিদুল ইসলামের বাড়ীতে গত ১৮ তারিখে সংঘটিত ডাকাতির ঘটনার সূত্র ধরে ডিবি’র পুলিশ পরির্দশক শহিদুল ইসলাম এর নেতৃত্বে এসআই মফিজুল ইসলাম,পিপিএম এসআই শামীম হোসেন ও সঙ্গীয় র্ফোসদের সনম্বয়ে একটি চৌকশ টিম।
২৯ নভেম্বর ও ৩০ নভেম্বর ভোর পর্যন্ত গোপালগঞ্জ নড়াইল ও খুলন এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়। এসময় ডাকাত দলের দখল থেকে লুুণ্ঠিত মালামালের মধ্যে ৪ ভরি ১১ আনা স্বর্ণালংকার,মোবাইল ফোন,২২ হাজার টাকা,রাম দা গাছি দা খেলনা পিস্তল,মাস্টার চাবি উদ্ধার করা হয়। এই ডাকাত দল বাঘারপাড়ার করিমপুরসহ ওই এলাকায় ৪টি ডাকাতির ঘটনা ঘটিয়েছে।
এছাড়া যশোর শহরতলী তপসীডাঙ্গায় ডাকাতি সংঘটিত করে। ডিবির আইটি এক্সপার্ট টিমের তদন্ত ও অভিযান আটককৃত ডাকাতরা হচ্ছে গোপালগঞ্জের তারিকুল ইলাম,সবুজ আলী, বোরহান সরদার,নড়াইলের আরজ আলী,নাদিম মাহমুদ,রুবেল সরদার,শাহ আলী বাবু,খুলনার ওহিদ মোল্লা,আফরোজা ও সুনাম বিশ্বাস।
বাঘারপাড়া করিমপুরের ডাকাতি ঘটনায় আরাফাত হোসেনের করা মামলায় আটকৃতদের আদালতে চালান দেয়া হবে বলে জানিয়েছেন ডিবি ওসি রুপন কুমার সরকার। আটককৃত ডাকাত দলের বিরুদ্ধে একাধিক হত্যা,ডাকাতি,চুরি মামলা তদন্ত ও বিচারাধীন রয়েছে বিভিন্ন থানা ও আদালতে।
আমাদেরবাংলাদেশ.কম/রাজু